নফল দানের ফজিলত
নফল দানের ফজিলত
ওহির অঅলোকে- হালাল দান
” সুরা
আল বাকরার ১৭৭ নং
আয়াতে বলা হয়েছে যে-সৎকর্ম শুধু এই
নয় যে পূর্ব কিংবা
পশ্চিম দিকে মুখ করবে,
বরং বড় সৎকাজ হলো
এই যে ঈমান আনবে,
আল্লাহর উপর, কিয়ামত দিবসের
উপর, ফেরেস্তাদের উপর, এবং
সমস্ত নবী রসুলগনের উপর,
আর সম্পদ ব্যায় করবে
তারই মহব্বতে, আত্মীয় স্বজন, এতিম-মিসকীন, মুসাফির ভিক্ষুক, ও মুক্তিকামী ক্রিতদাসদেও
জন্য। এ
সুরার ২১৯ আয়াতে পিতামাতার
জন্য ব্যায় করার কথা
বলা হয়েছে। যারা
প্রকৃতপক্ষে অভাবী কিন্তু তারা
তাদের অভাবের কথা কাউকে
প্রকাশ করেনা, কাকুতি মিনতি
করে ভিক্ষা চায় না,
তাদেরকে তাদের লক্ষণ দ্বারা
চিনে নিয়ে তাদেরকে গোপনে
দান করতে হবে।
রাসুলুল্রাহ
সাঃ হাদিস শরিফে উল্লেখ করেন-
যার খাদ্য হারাম, পোশাক
হারাম, পানীয় হারাম ও
হারাম উপার্জনরে মাধ্যমে তার রক্তমাংস গড়ে
উঠেছে তার দুআ কিবাবে
কবুল হবে ? (সহীহ মুসলিম২/৭০৩, নং ১০১৫)
।
এ ধরনের মানত করার
কথা ইসলামে কঠোরভাবে নিষেধ
করা হয়েছে। আল্লাহকে
শর্ত দেয়া কোন বান্দার
উচিত নয়। এছাড়া
নবিজি বলেছেন মানত কোন
কিছুকে ঠেকাতে পারে না। তবে
মানতের মাধ্যমে কৃপন ব্যক্তির সম্পদ
বের হয়ে আসে।
এ হাদিসটি বর্ণনা করেছেন আব্দুল্লাহ
ইবনে উমার (রাঃ)।এটি সহিহ মুসলিম
শরিফের ৪২৩৯ নং হাদিস।
সুরা নিসার ৩৮ নং
আয়াতে বলা হয়েছে-আর
সে সমস্ত লোক যারা
ব্যয় করে স্বীয় ধন
সম্পদ লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে
এবং যারা আল্লাহর উপর
ঈমান আনেনা, ঈমান আনেনা
কেয়ামত দিবসের প্রতি এবং
শয়তান যার সাথী হয়
সে হলো নির্কষ্টতর সাথী। ”অন্য
যায়গায় অনুগ্রহের কথা প্রকাশ করে
নিজেদের দান খয়রাত বরবাদ
না করার কথা বলা
হয়েছে। সুরা
নিসার ৩৮ নং আয়াতে
বলা হয়েছে-আর সে
সমস্ত লোক যারা ব্যয়
করে স্বীয় ধন সম্পদ
লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে এবং যারা আল্লাহর
উপর ঈমান আনেনা, ঈমান
আনেনা কেয়ামত দিবসের প্রতি
এবং শয়তান যার সাথী
হয় সে হলো নির্কষ্টতর
সাথী। ”অন্য
যায়গায় অনুগ্রহের কথা প্রকাশ করে
নিজেদের দান খয়রাত বরবাদ
না করার কথা বলা
হয়েছে।
মমিনুল
ইসলাম মোল্লা
No comments