একুশে পদক প্রাপ্ত হাজী আবুল হাশেমের কথা

 

একুশে পদক প্রাপ্ত হাজী আবুল হাশেমের কথা।। মমিনুল ইসলাম মোল্লা, সাংবাদিক, কলামিস্ট ও জীবনী বিষয়ক বিশ্লেষক, কুমিল্লা//

আলম কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন।বর্তমানে এটি উপজেলার অন্যতম বিশ্ব বিদ্যালয় কলেজ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত।
 তিনি আরো প্রতিষ্ঠা করেন চাপিতলা অজিফা খাতুন হাই স্কুল,নারী শিক্ষা প্রসারে মুরাদনগর উপজেলার প্রানকেন্দ্রে প্রথম বালিকা বিদ্যালয় হিসাবে প্রতিষ্ঠা করেন মুরাদনগর নুরুন্নাহার বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, এ প্রতিষ্ঠানটিও বালিকা বিদ্যালয় হিসাবে উপজেলার সেরা, বাখরনগর হাশেমিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা, সলপা প্রাথমিক বিদ্যালয়, কচুয়ার পাড় প্রাথমিক বিদ্যালয়,হোমনা উপজেলার রামকৃষ্ণ পুরে প্রতিষ্ঠা করেন রামকৃষ্ণপুর কলেজ, কামাল স্মৃতি গার্লস হাই স্কুল, কাশীপুরে হাশেমিয়া হাই স্কুল, ফেনী জেলার দক্ষিন রাজেশপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঠাকুরগাঁয়ে নূরুন্নাহার প্রাথমিক বিদ্যালয় সহ সারাদেশে ৬৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন।
 এ ছাড়াও মুরাদনগরে ছৈনদ্দিন সরকার উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা সহ ১২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠায় গোড়াপত্তন করেন। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করাই যেন তার ধ্যান ছিলো,তিনি নিজে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেছেন অন্যদেরকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করার জন্য উৎসাহ দিয়েছে।
শিক্ষা ও সমাজসেবায় তাঁর এ অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ ২০১১ সালে একুশের জাতীয় পদকে তাঁকে সন্মানিত করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর হাতে পদক তুলে দেন।
মুরাদনগর-হোমনা উপজেলা সহ দেশের বিভিন্ন জনপদে জ্ঞানের মশাল হিসাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করায় মানুষের মনে ঠাই করে নিয়েছেন আলহাজ্ব মো: আবুল হাশেম।তার অসামান্য অবদানের কারনে তিনি চিরস্মরনীয় হয়ে থাকবেন ###
 

No comments

Theme images by mammuth. Powered by Blogger.