আমানত রক্ষা করা মুমিনদের দায়িত্ব
আমানত রক্ষা করা মুমিনদের দায়িত্ব
মমনিুল ইসলাম মোল্লা,আমানত র্অথ গচ্ছতি রাখা। এটি খয়িানত এর বপিরীত। সাধারণভাবে কারো কাছে কোন র্অথ - সম্পদ গচ্ছতি রাখাকে আমানত বলা হয়। যনিি গচ্ছতি সম্পদরে হফিাযত করনে এবং উপযুক্ত ব্যক্তরি কাছে তা ফরেৎ দনে তাকে বলা হয় আল আমনি । রাসুলে আকরাম (সাঃ) ছলিনে শ্রষ্ঠে আমানতদার। আমানতকৃত সম্পদ আমানতদার ব্যবহার করতে পারনে না। টাকা-পয়সা ধন সম্পদ এর মত কথাও আমানত । অনুমতি বাদে তা অন্যরে কাছে প্রকাশ করে দয়ো মানে আমানতরে খয়োনত করা। সরকারী সম্পদ যারা রক্ষা করে তারা সে সম্পদরে জম্মিাদার। তাদরে জম্মিায় থাকা সম্পদ আত্মসাৎ হলে বা কোন ক্ষতি হলে তার জন্য সে দায়ী থাকব।ে তবে এক্ষত্রেে তাকে কছিু স্বাধীনতা ও দয়ো যতেে পার।ে এব্যাপারে বলা যায় , কুতায়বা ইবনে সাউদ রঃ ...আমর (রাঃ )থকেে র্বণতি। তনিি বলনে, উমর (রাঃ )এর সাদকা সর্ম্পকতি লপিতিে ছলি যে , মুতাওয়াল্লাী নজিে ভোগ করলে এবং তার বন্ধু-বান্ধবকে আপ্যায়ণ করালে কোন গুনাহ নইে। যদি মাল সঞ্চয় করার উদ্দশ্যে না থাক।ে ইবনে উমর উমর (রাঃ )এর সাদকার মুতাওয়াল্লী ছলিনে। তনিি যখন মক্কাবাসী লোকদরে নকিট অবতরণ করতনে তখন তাদরেকে সখোন থকেে উপঢৌকন দতিনে। ববিাদমান পক্ষরে মধ্যে আল্লাহর নর্দিশেনা অনুযায়ী ফায়সালা করা প্রত্যোক মুমনি-মুসলমানরে দায়ত্বি। দায়ত্বির্পূণ পদ. র্ধমীয় নতেৃত্ব ও জাতীয় নতেৃত্ব, সৎ ও যোগ্য লোকরে হাতে থাকলইে সমাজে ন্যায় বচিার প্রতষ্ঠিা করা সম্ভব। সুরা নসিাতে (৫৮) আল্লাহ বলনে, হে মুসলমান! আল্লাহ তোমাদরে যাবতীয় আমানত তার হকদারদরে হাতে ফরেৎ দবোর নর্দিশেনা দচ্ছিনে। আর লোকদরে মধ্যে ফায়সালা করার সময় “ আদল” ও ন্যায়নীতি সহকারে ফায়সালা করো।
সন্তান- সন্ততওি আমানত। আল্লাহ যতক্ষণ র্পযন্ত প্রয়োজন মনে করনে ততক্ষণ র্পযন্ত তারা আমাদরে সাথে থাক।ে তাই যাদরেকে আল্লাহ সন্তান সন্ততি দয়িছেনে তাদরেকে সঠকিভাবে গড়ে তোলার দায়ত্বি আমাদরে। এছাড়া তাদরেকে সঠকিভাবে ইসলামী শক্ষিায় শক্ষিতি করা আমাদরে র্কতব্য।সম্পদ বন্টনে মুমনি ব্যক্তকিে অবশ্যই ন্যয্যতা অবলম্বন করতে হব।ে বশিষে করে সন্তানদরে মধ্যে সম্পদ বন্টন ও সুযোগ সুবধিা প্রদানে ন্যয্যতা অবলম্বন করা উচতি। রাসুলে আকরাম (সাঃ) ছলিনে শ্রষ্ঠে আমানতদার। একটি ঘটনায় জানা যায়- ইয়ামনে থকেে আলী (রাঃ )দাবাগত করা চামড়ার থলতিে করে কছিু সোনা রাসুলে আকরাম (সাঃ)এর নকিট পাঠান। তখনও র্স্বণগুলো মাটি থকেে পৃথক করা হয় ন।ি রাসুলে আকরাম (সাঃ)এগুলো চার ব্যক্তরি মাঝে বন্টন করে দলিনে। উযায়না ইবনে হসিন, আকরা ইবনে হাবসি , যায়দি জাল খায়ল, চর্তুথ ব্যক্তি হয়তো আকলামা ইবনে উলাসা অথবা আমরি উবনে তুফায়ল রাঃ)। তখন সাহাবাদরে মধ্যে একজন বল্লনে, তাদরে থকেে আমরাই এ মালরে হকদার ছলিাম। এখবর রাসুলে আকরাম (সাঃ)এর নকিট পৗেঁছার পর তনিি বল্লনে তোমরা কি আমাকে আমানতদার মনে কর না? অথচ যনিি আসমানে আছনে তার কাছে আমি আমানতদার( সহহি মুসলমি)। “স্ত্রী ” স্বামীর সম্পদরে রক্ষক। স্বামীর অনুপস্থতিতিে সন্তান ও যাবতীয় সম্পদ সে হফোযত করব।ে অনুমতি বাদে সম্পদ খরচ করতে পারবে না। ইয়াহয়িা ইবনে ইয়াহয়িা যুহায়র ইবনে হারব ও ইসহাক ইবনে ইব্রাহীম রঃ ...আয়শিা (রাঃ ) থকেে র্বণতি রাসুলে আকরাম (সাঃ)বলছেনে, যদি কোন স্ত্রী লোক ক্ষতি সাধনরে ইচ্ছা না করে তার ঘররে খাদ্য থকেে কছিু দান করে তবে সে দান করার কারণে সে সওয়াব লাভ করব।ে আর স্বামী তা উর্পাজনরে কারনে সোয়াব লাভ করব।ে...( মুসলমি)। আমানত রক্ষা করা প্রতটিি মুমনিরে দায়ত্বি।
প্রতশ্রিæতি রক্ষা করা আমাদরে দায়ত্বি। কাউকে কথা দলিে কথা রাখতে হয়। হযরত আনাস (রাঃ )থকেে র্বণতি হয়ছে,ে রাসুলে আকরাম (সাঃ) আমাদরে সামনে যে বক্তব্যই পশে করতনে তাতে অবশ্যই বলতনে, ... সাবধান, যার আমানতদারী নইে, তার ইমান নইে। আর যে অংগীকার বা প্রতশ্রিæতি রক্ষা করনো তার দ্বীনদ্বারী নইে। ( বায়হাকী, শুআবুল ইমান)। জম-িজমা, ধন-সম্পদ বন্ধক দয়োর ব্যাপারে প্রতশ্রিæতি রক্ষা করতে হয়। ওয়াদা ও এক প্রকার আমানত। আবু ইবনে যুরারা রঃ ...মুহাম্মদ থকেে র্বণতি । তনিি বলনে, কুফার কাযী শুরাহ জমি করোয়া দয়োর ব্যাপাওে দুই ধরণরে আদশে করতনে। কখনও তনিি গ্রহণকারীকে বলতনে, তুমি ঐ মুসবিতরে কারণে সাক্ষী রাখ, যাতে তোমাকে ক্ষতপিূরণ দতিে না হয়। আর কোন সময় তনিি মালকিকে বলতনে, তুমি এই কথার সাক্ষী দান কর য,ে মুখাবরে খয়োনত করছে,ে অথবা তুমি তার থকেে আল্লাহর শপথ নাও যে সে তোমার খয়োনত করনে।ি ( সুনান নাস্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্্ঈা।) আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রাঃ ) হতে র্বণতি। রাসুল রাসুলে আকরাম (সাঃ)বলছেনে, যদি তোমার মধ্যে চারটি জনিসি থাকে তবে র্পাথবি কোন কোন জনিসি হাত ছাড়া হয়ে গলেওে তোমার ক্ষতি হবে না।১. আমানতরে হফোযত ২. সত্য ভাষণ ৩. উত্তম চরত্রি ৪. পবত্রি রজিকি। বশ্বিাস ভঙ্গ করা আমানতরে খয়িানতরে সামলি। আল্লাহ বলনে, হে বশ্বিাসীগণ ! জনেে শুনে আল্লাহ ও তার রাসুলরে সাথে বশ্বিাস ভঙ্গ করোনা এবং তোমাদরে পরস্পররে আমানত ( গচ্ছতি দ্রব্য) সর্ম্পকে ও নয়। ( আনফাল-২৩) আমানতরে খয়িানত করার ব্যাপারে হাদসি শরফিরে নষিধোজ্ঞা রয়ছে।ে রাসুলে আকরাম (সাঃ)বলনে, যে আমানত রক্ষা করনো তার ঈমান নইে। যে চুক্তি রক্ষা করনো তার দ্বীন নইে। ( আহমদ) আবু হোরায়রা (রাঃ )থকেে র্বণতি ।তনিি বলনে, রাসুলে আকরাম (সাঃ)বলছেনে, যার কাছে পরার্মশ চাওয়া হয় সে আমানতদার ( তরিমযি)ি। অন্য এক হাদসিে তনিি র্বণনা করনে- যে ব্যক্তি তোমার নকিট আমানত রখেছেে তার আমানত তাকে ফরেৎ দাও। আর যে ব্যক্তি তোমার আমানত আত্মসাৎ করছেে তুমি তার আমানত আত্মসাৎ করো না। ( তরিমযি)ি
লখেকঃ রাষ্ট্রবজ্ঞিানরে প্রভাষক ও সাংবাদকি, র্ধমীয় গবষেক, কুমল্লিা।
No comments